প্রধানমন্ত্রী র জন্মদিনে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের আনন্দ মিছিল

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রোহিঙ্গা ইস্যুতে তাঁর অনুকরণীয়, দূরদর্শী ও বিচক্ষণ নেতৃত্বের জন্য ইন্টারন্যাশনাল এচিভমেন্ট অ্যাওয়ার্ড, স্পেশাল রিকগনিশন ফর আউটস্ট্যান্ডিং লিডারশীপ সম্মাননা এবং তার ৭২ তম জন্মদিন উপলক্ষে (২৭ সেপ্টেম্বর) ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগ একটি আনন্দ মিছিল করে।
ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের এই আনন্দ মিছিলের নেতৃত্ব দেন মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের সভাপতি মোহাম্মদ ইব্রাহিম ও সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান হৃদয়।
ছাত্রলীগের এই আনন্দ মিছিলে ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ উত্তর এর অন্তর্গত সকল থানা ও কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক সহ ঢাকা মহানগর ছাত্রলীগ উত্তরের বর্তমান ও সাবেক নেতাকর্মীদের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহন করেন।মিছিলটি কাওরানবাজারের হোটেল সুন্দরবন থেকে শুরু করে ফার্মগেট এসে শেষ হয়।

সংক্ষিপ্ত এক বক্তব্যে নগর উত্তর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাইদুর রহমান বলেন, দেশরত্ন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশের বহুমুখী উন্নয়নসহ আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিভিন্ন সম্মাননায় ভূষিত হওয়ায় ও জন্মদিন উপলক্ষে ঢাকা মহানগর উত্তর ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে অভিনন্দন ও শুভেচ্ছা জানান।
আগামী জাতীয় নির্বাচন প্রসঙ্গে প্রভাবশালী এই ছাত্রনেতা বলেন, আগামী ডিসেম্বর বিজয়ের মাসে জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগে জয়যুক্ত করে জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নিয়ে আসবো এটাই নগর উত্তর ছাত্রলীগের প্রতিজ্ঞা।

 

 

আরো পড়ুন: পাকিস্তানের নাম শুনলে ভয় পেত বাংলাদেশ।

 

বাংলাদেশ এর কাছে নাস্তানাবুদ হয়ে দেশে ফেরার প্লেন ধরেছে পাকিস্তান। এ হার পাকিস্তানীরা মেনে নিতে পারছে না কোন ভাবেই। সাঈদ আজমল ও তেমন। তবে তিনি বাংলাদেশকে সমীহ করে কথা বলছেন।

অনেক আশায় বুক বেধে ছিলো, পাকিস্তানের দর্শকরা যে প্রথম বারের মতো পাক -ভারত এশিয়া ফাইনাল দেখবে। কিন্তু তাদের আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম। যেখানে এশিয়া কাপের চলতি আসরে ফাইনাল খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, সেখানে পাকিস্তান বাড়ি ফেরার প্লান করছে।

সাবেক কিংবা বর্তমান কেউ ই মানতে পারছে না এ হার। সাঈদ আজমল ও না। হতাশায় ভুগছেন তিনি। তবে হতাশা প্রকাশ করতে গিয়ে বাংলাদেশ কে অপমান করে বসেছে সাবেক পাকিস্তানী এ ক্রিকেটার।

বুধবার সুপার ফোরের ম্যাচে এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানের বিদায় হয় বাংলাদেশের কাছে ৩৭ রানে হেরে। পাকিস্তান নয় ভারতের সাথে ফাইনাল খেলবে বাংলাদেশ। এই বিষয়টা সাঈদ আজমল কে কাদাচ্ছে।

হতাশার সুরে পাকিস্তান টিমের বর্তমান অবস্থা বোঝাতে আজমল টেনেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের অতীত। তার দাবী মতে, একটা সময় পাকিস্তান টিমের নাম শুনেই বাংলাদেশ টিম হেরে যেত! কিন্তু এখন সেই বাংলাদেশ টিম হেসে খেলে পাকিস্তান টিম কে হারিয়ে দিচ্ছে।

সাংবাদিকদের সাক্ষাতকার দেয়ার সময় সাঈদ আজমল বলেন, আজকে যারা আমাদের হারিয়ে দিচ্ছে একটা সময় তারা আমাদের সাথে খেলতেই ভয় পেত, আজকে তাদের বোলাররা আমাদের ব্যাটসম্যানদের দিকে চোখ রাঙায়। হুমকি দেয় আবস্থা এখন এ পর্যায়ে দাড়িয়েছে।

তবে বাংলাদেশের কাছে হারার আগে ভারতের কাছেও টানা দুই ম্যাচ নাস্তানাবুদ হয়েছে টিম পাকিস্তান, কোহলি না থাকা স্বত্তেও নূন্মতম প্রতিবাদ করতে বা কোন রকম প্রতিদ্বন্দিতা গড়তে পারে নি পাকিস্তান সেই কষ্ট ও আরো বেশি পোড়াচ্ছে সাঈদ আজমল কে।

তার কথা: বাংলাদেশের বিপক্ষে এতো বাজে খেলেছি আমরা যে আমার লজ্জা লেগেছে। আর ভারতের বিপক্ষে আমরা ওদের বাচ্চার মতো খেলেছি।

Check Also

বিএনপি

টানা ১০ দিনের কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি

৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ১০ দিনের কর্মসূচি গ্রহণ করেছে বিএনপি । …