প্রথম বারের মতো অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ক্লাব ফেয়ার-২০১৮। ২৯ সেপ্টেম্বর (শনিবার) স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির সিদ্ধেশ্বরী ক্যাম্পাসে এই আয়োজনে ১৫টি ক্লাব অংশ নিবে।
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর বোর্ড অব ট্রাস্টির চেয়ারম্যান ফাতিনাজ ফিরোজ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর, জাতীয় অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, প্রাইভেট ইউনিভার্সিটি ওনার্স এসোসিয়েশনের এক্সিকিউটিভ কমিটির সদস্য এ.কে.এম. এনামুল হক শামীম, বোর্ড অব ট্রাস্টির সদস্য এবং স্টিয়ারিং কমিটি স্টামফোর্ড ফোরামের কনভেনর ড. ফারাহনাজ ফিরোজ, স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ-এর উপাচার্য অধ্যাপক মুহাম্মদ আলী নকী।
দিনব্যাপী এ আয়োজনে বিভিন্ন পর্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন নাগরিক টিভির সিইও আব্দুর-নূর-তুষার, সাংবাদিক-লেখক-উপস্থাপক তানভির তারেক, ১০ মিনিট স্কুল এর প্রতিষ্ঠাতা আয়মান সাদিক, মটিভেশনাল স্পিকার ডন সামদানি, অভিনেতা ইরেশ জাকের, ভ্যাট চেকার এর প্রতিষ্ঠাতা যুবায়ের হোসাইন, উই এর প্রতিষ্ঠাতা নাসিমা আক্তার নিশা, ইউথ অপটিউনটি এর প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন নূর, লিডসাস গ্লোবাল অ্যাক্শন এর প্রতিষ্ঠাতা সাদিক আল সরকার, এফইএম এর প্রতিষ্ঠাতা যাইবা তাহিয়া। এছাড়া ক্লাব ফেয়ারকে ঘিরে নানা চমক থাকবে বলে জানিয়েছেন আয়োজকেরা।
নিউজ ঢাকা।
আরো পড়ুন: পাকিস্তানকে ভয় পেত বাংলাদেশ।
বাংলাদেশ এর কাছে নাস্তানাবুদ হয়ে দেশে ফেরার প্লেন ধরেছে পাকিস্তান। এ হার পাকিস্তানীরা মেনে নিতে পারছে না কোন ভাবেই। সাঈদ আজমল ও তেমন। তবে তিনি বাংলাদেশকে সমীহ করে কথা বলছেন।
অনেক আশায় বুক বেধে ছিলো, পাকিস্তানের দর্শকরা যে প্রথম বারের মতো পাক -ভারত এশিয়া ফাইনাল দেখবে। কিন্তু তাদের আশার গুড়ে বালি ঢেলে দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট টিম। যেখানে এশিয়া কাপের চলতি আসরে ফাইনাল খেলার প্রস্তুতি নিচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত, সেখানে পাকিস্তান বাড়ি ফেরার প্লান করছে।
সাবেক কিংবা বর্তমান কেউ ই মানতে পারছে না এ হার। সাঈদ আজমল ও না। হতাশায় ভুগছেন তিনি। তবে হতাশা প্রকাশ করতে গিয়ে বাংলাদেশ কে অপমান করে বসেছে সাবেক পাকিস্তানী এ ক্রিকেটার।
বুধবার সুপার ফোরের ম্যাচে এশিয়া কাপ থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানের বিদায় হয় বাংলাদেশের কাছে ৩৭ রানে হেরে। পাকিস্তান নয় ভারতের সাথে ফাইনাল খেলবে বাংলাদেশ। এই বিষয়টা সাঈদ আজমল কে কাদাচ্ছে।
হতাশার সুরে পাকিস্তান টিমের বর্তমান অবস্থা বোঝাতে আজমল টেনেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেটের অতীত। তার দাবী মতে, একটা সময় পাকিস্তান টিমের নাম শুনেই বাংলাদেশ টিম হেরে যেত! কিন্তু এখন সেই বাংলাদেশ টিম হেসে খেলে পাকিস্তান টিম কে হারিয়ে দিচ্ছে।
সাংবাদিকদের সাক্ষাতকার দেয়ার সময় সাঈদ আজমল বলেন, আজকে যারা আমাদের হারিয়ে দিচ্ছে একটা সময় তারা আমাদের সাথে খেলতেই ভয় পেত, আজকে তাদের বোলাররা আমাদের ব্যাটসম্যানদের দিকে চোখ রাঙায়। হুমকি দেয় আবস্থা এখন এ পর্যায়ে দাড়িয়েছে।
তবে বাংলাদেশের কাছে হারার আগে ভারতের কাছেও টানা দুই ম্যাচ নাস্তানাবুদ হয়েছে টিম পাকিস্তান, কোহলি না থাকা স্বত্তেও নূন্মতম প্রতিবাদ করতে বা কোন রকম প্রতিদ্বন্দিতা গড়তে পারে নি পাকিস্তান সেই কষ্ট ও আরো বেশি পোড়াচ্ছে সাঈদ আজমল কে।
তার কথা: বাংলাদেশের বিপক্ষে এতো বাজে খেলেছি আমরা যে আমার লজ্জা লেগেছে। আর ভারতের বিপক্ষে আমরা ওদের বাচ্চার মতো খেলেছি।