ঢাকার সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি হতে চান সাংবাদিক নাজমা সুলতানা নীলা। তিনি ঢাকা থেকে প্রকাশিত পা্ঠকপ্রিয় অনলাইন পিপলস নিউজ টুয়েন্টিফোর ডট কম এর সম্পাদক ও প্রকাশক ।
তিনি ছাত্র জীবন থেকেই আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত ছিলেন। কর্মজীবনে এসেও আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে সক্রিয় ভূমিকা পালন করছেন।
তিনি আজ শুক্রবার (১৮ জানুয়ারী) বিকেলে আওয়ামীলীগের দলীয় কার্যালয় থেকে মনোনয়ন সংগ্রহ করেন এবং জমা দেন।
দলের প্রয়োজনে নাজমা সুলতানা নীলা সব সময় আওয়ামীলীগের কর্মীদের একত্রিত করে দলীয় সকল প্রকার কর্মসূচি পালন করে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিয়ে আসছেন। তিনি সব সময় দলের প্রতি অবিচল ও আস্থাশীল। জাতীয় সংসদ নির্বাচনগুলো তিনি মহিলাদের সংগঠিত করে দলের দেয়া দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করেছেন। আওয়ামী লীগ যখন রাষ্ট্র ক্ষমতার বাহিরে ছিল তখনও তিনি আওয়ামীলীগের কর্মীদের নিয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সরকার বিরোধী আন্দোলনে মাঠে সক্রিয় ছিলেন।
সামাজিক কর্মকান্ডে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি স্বর্ণ পদকসহ একাধিক সম্মাননা পেয়েছেন।
এছাড়াও নাজমা সুলতানা নীলা বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় (বাউবি) ছাত্র ঐক্য পরিষদের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক ও নোটারী ক্লাব অফ ঢাকা স্কলার্স এর ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।
দলের প্রতি নিবেদিত এই নারী আওয়ামী লীগের সক্রিয় কর্মীকে সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি করার দাবী জানিয়েছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও পেশাজীবি সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
জিডি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। বিভিন্ন রকমের সমস্যা্য় পড়ে আমরা পুলিশের দ্বারস্হ হয়ে থাকি। কোন রকমের অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা যদি থাকে তা হলে থানায় লিখিত আকারে জানালে পুলিশ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। কিন্তু কিভাবে ্আমরা থানা থেকে সেই সহযোগিতা নিতে পারবো তা অনেকের ই অজানা।
গুরুত্বপূর্ন কোন জিনিস হারিয়ে গেলে যেমন- সার্টিফিকেট, লাইসেন্স, পাসপোর্ট, চেকবই, এটিএম বা ক্রেডিট কাড, দলিল, , মূল্যবান রশিদ, স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ইত্যাদি। কিংবা কোন প্রকার হুমকি পেলে বা হুমকির আশংকা থাকলে অথভা কেউ নিখোজ হলে জিডি করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ সাধারণত যেসব ক্ষেত্রে মামলা হয় না সেসব ক্ষেত্রেই থানায় ড্যেরী করা যায়। জিডি করার কোন প্রকার বাধ্য বাধকতা না থাকলেও নতুন করে হারানো কাগজ তুলার জন্য হলেও জিডির কপির প্রয়োজন হয়।