আগামী একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিরপেক্ষ হওয়ার দাবী সহ মোট ৭টি দাবী আদায়ের জন্য ড. কামাল হোসেন এর দল সহ বেশ কয়েকটি দল নিয়ে গঠিত হয়েছে জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট।
দাবি গুলো নিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে গণভবনে সংলাপও হয়েছিলো ঐক্যফ্রন্ট নেতাদের। কিন্তু প্রথম দফা সংলাপের পর কোনো সুরাহা না হওয়ায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আজ বুধবার (০৭ নভেম্বর) বেলা ১১টায় গণভবনে দ্বিতীয় দফায় সংলাপে বসার কথা জাতীয় ঐক্যফ্রন্টে। এতে অনুপস্থিত থাকতে পারেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
গত মঙ্গলবার (০৬ নভেম্বর) ঐক্যফ্রন্টের জনসভা শেষে ঐক্যফ্রন্ট নেতা ড. কামাল হোসেন অসুস্থ হয়ে পড়ায় তিনিও যাবেন কি না, সে বিষয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে।
জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে দ্বিতীয় দফার সংলাপ হবে ছোট পরিসরে। সেখানে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না থাকলেও ১৪ দলের মধ্য সংবিধান সম্পর্কে যারা ধারণা রাখেন তাদের নিয়েই ঐক্যফ্রন্টের সঙ্গে বসা হবে বলে ধারনা করা হচ্ছে।
অপরদিকে জানা গেছে, ড. কামাল হোসেন শারীরিকভাবে অসুস্থ হওয়ার কারনে সংলাপে তিনি উপস্থিত নাও থাকতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। ড. কামাল হোসেনের অসুস্থতার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোস্তফা মহসিন মন্টু।
আরো পড়ুন :প্রেমিকাকে বিয়ে করতে না দেয়ায় বড়ো ভাইকে খুন
পছন্দের মেয়েকে বিয়ে করতে না দেয়ায় ছোট ভাই শাহিনের হাতে বড় ভাই খুন হয়েছে। নিহত বড় ভাইয়ের নাম মোঃ সাগার (৩৫)। গতকাল মঙ্গলবার সকালে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধিন খোলামোড়া লঞ্চ ঘাট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতের গ্রামেরবাড়ি শরিয়তপুর জেলার নড়িয়া থানার নুর সিং বড়ইতলা চৌকিদারবাড়ি। তার পিতার নাম মৃত সোনা মিয়া। নিহত সাগর মা ভাই-বোন নিয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানাধিন খোলামোড়া এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
নিহতের পারিবারিক সুত্রে জানাযায়, নিহত সাগরের ছোট ভাই শাহিন খোলমোড়া এলাকায় একটি মেয়েকে ভালবাসে। সে মেয়েকে বিয়ে করার জন্য ভাইসহ পরিবারের সবাইকে বলেন শাহিন। পরিবারের পক্ষ থেকে কেউ এ বিয়েতে রাজি নন। এ নিয়ে গতকাল মঙ্গলবার সকালে ছোট ভাই শাহিনের সাথে বড় ভাই সাগরের কথা কাটাকাটি হয়। কথাকাটির এক পর্যায়ে শাহিন ঘর থেকে একটি ধারালো ছুরি এনে সাগরের গলায় কোপ দেন।