মো: মাসুদ: ১৬ জানুয়ারি রোজ বুধবার বিকেল ৪ টা কেরানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ এর যৌথ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। কেরানীগঞ্জ উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে এ সভার আয়োজন করা হয়।
কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগ এর আহবায়ক শাহীন আহমেদ শাহীন সভাপতির বক্তব্য বলেন জননেত্রী শেখ হাসিনা নেতৃত্বে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ৪ ক্ষমতায় এসেছে, বাংলাদের প্রতিটি সাধারন মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার উপর আস্থা রেখে বাংলাদেশ আওয়ামীলীগকে ভালোবেসে তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করে উন্নয়নের ধারা কে সচল রাখতে এবং দেশকে সঠিকভাবে এগিয়ে নেওয়ার জন্য বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কে নির্বাচিত করায়য় সকলকে ধন্যবাদ এবং তাদের এই আস্থা ও ভালোবাসা প্রতিদান হিসেবে বিশাল গণসংবর্ধনার আয়োজন করা হয়েছে।
আগামী ১৯ জানুয়ারি বিজয় গণসংবর্ধনা কে সফল করার লক্ষে প্রত্যেক নেতাকর্মীদের দিকনির্দেশনা মূলক বক্তব্য দেন। শাক্তা ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান সালাউদ্দীন লিটনের সঞ্চালনায় যৌথ বর্ধিত সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন কেরানীগঞ্জ উপজেলার ১২ টি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগ এর উপ দপ্তর সম্পাদক হাবিবুর রহমান হাবিব,জেলা আওয়ামীলীগের তথ্য ও গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম মামুন,কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য ইউসুফ আলী চৌধুরী সেলিম,জেলা যুবলীগের সভাপতি শফিউল আজম খান বারকু, কেরানীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ এর সাবেক সভাপতি মোস্তাক হোসেন, মডেল কেরানীগঞ্জ থানা যুবলীগ এর আহবায়ক মোঃ মনির হোসেন, দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা যুবলীগের সাধারন সম্পাদক ডাঃ সেলিম,দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামী সেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি মিরাজুর রহমান সুমন,মডেল থানার সভাপতি হারুন মাষ্টার,দক্ষিণ থানার সাধারন সম্পাদক রমজান আলি মেম্বার সহ ঢাকা জেলা এবং মডেল কেরানীগঞ্জ থানা ও দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানা আওয়ামীলীগ ও এর অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন নেতাকর্মীরা উক্ত যৌথ সভায় উপস্থিত ছিলেন ।
জিডি অত্যান্ত গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয়। বিভিন্ন রকমের সমস্যা্য় পড়ে আমরা পুলিশের দ্বারস্হ হয়ে থাকি। কোন রকমের অনাকাঙ্খিত ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা যদি থাকে তা হলে থানায় লিখিত আকারে জানালে পুলিশ এ ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে পারে। কিন্তু কিভাবে ্আমরা থানা থেকে সেই সহযোগিতা নিতে পারবো তা অনেকের ই অজানা।
গুরুত্বপূর্ন কোন জিনিস হারিয়ে গেলে যেমন- সার্টিফিকেট, লাইসেন্স, পাসপোর্ট, চেকবই, এটিএম বা ক্রেডিট কাড, দলিল, , মূল্যবান রশিদ, স্বর্ণালংকার, নগদ অর্থ ইত্যাদি। কিংবা কোন প্রকার হুমকি পেলে বা হুমকির আশংকা থাকলে অথভা কেউ নিখোজ হলে জিডি করার সুযোগ রয়েছে। অর্থাৎ সাধারণত যেসব ক্ষেত্রে মামলা হয় না সেসব ক্ষেত্রেই থানায় ড্যেরী করা যায়। জিডি করার কোন প্রকার বাধ্য বাধকতা না থাকলেও নতুন করে হারানো কাগজ তুলার জন্য হলেও জিডির কপির প্রয়োজন হয়।