কেরানীগঞ্জে তিনটি কারখানা ও একটি ৬তলা হেলে পড়া ভবন সিলগালা করেছেন ভ্রাম্যমান আদালত

ঢাকার কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা ইউনিয়নের বন্দডাকপাড়া এলাকায় হেলে পড়া একটি ৬তলা ভবনসহ তিনটি কারখানায় সিলগালা করেছেন ভ্রম্যমান আদালত। কারখানা তিনটি হলোঃ জিনজিরা ইউনিয়নের ডাকপাড়া এলাকায় ওয়াকিয়া প্লাস্টিক কারখানা, জান্নাত স্টীল মেটাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিঃ ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানার চুনকুটিয়া হিজলতলায় অগ্নিকান্ড ঘটিত কারখানার মালিক নজরুল ইসলামের শুভাঢ্যা ইউনিয়নের দারুস সালাম এলাকায় আরেকটি কারখানা।

ভ্রম্যমান আদালত পরিচালনা করেন কেরানীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট অমিত দেব নাথ ও কেরানীগঞ্জ সহকারী কমিশনার (ভ’মি) ও এক্সিকিউটর ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ কামরুল হাসান সোহেল। হেলে পড়া ভবনের মালিকের নাম মোঃ আজাদ হোসেন। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এ ভ্রম্যমান আদালত পরিচালনা করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার অমিত দেব নাথ বলেন, উপজেলার বেশিরভাগ কলকারখানার পরিবেশ অধিদপ্তরের কোন ছাড়পত্র নাই। আর এ সকল কল কারখানাগুলো অধিকাংশই আবাসিক এলাকায় ও এর আশেপাশে গড়ে উঠেছে। তিনি আরো বলেন, অনুমোদনহীন অবৈধ এসব কলকারখানার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে। আজকের অভিযানে আমরা তিনটি কলকারখানা ও একটি হেলে পড়া (বহুতল) ৬তলা ভবন সিলগালা করেছি এবং হেলে পড়া ঝুকিপূর্ন ভবনটির পানির,গ্যাস,ও বিদ্যুৎ লাইনের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করেছি এবং বাড়ির সকল ভাড়াটিয়াসহ ভবনের মালিককে অন্যাত্রে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

হেলে পাড়া ভবনের খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন আসেন স্থানীয় সরকার বিভাগের উপ-সহকারী পরিচালক মোঃ মোস্তাফিজার রহমান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন কানুনগো মোঃ শহিদুল ইসলাম ও সহকারী ভুমি কর্মকর্তা মোঃ আনোয়ার হোসেন প্রমুখ। #

নিউজ ঢাকা

আরো পড়ুন,পেটের তাগিদে জুয়ার বোর্ডে চাক‌রি করি স্যার‌

Check Also

বুড়িগঙ্গায় তেলবাহী ট্রলারে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

বুড়িগঙ্গায় তেলবাহী ট্রলারে আগুনের ঘটনায় তদন্ত কমিটি গঠন

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় বুড়িগঙ্গা নদীতে তেলবাহী ট্রলারে ভয়াবহ আগুনের ঘটনায় সাত সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে …