যুবলীগের আসন্ন কংগ্রেসকে ঘিরে দলীয় কার্যালয় থেকে শুরু করে পাড়ার চায়ের দোকান সর্বত্রই আলোচনার ঝড়। সম্প্রতি সময়ের সাহসী ও বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ এর ভ্যানগার্ড খ্যাত সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ এর নানান নেতিবাচক কর্মকান্ড সংবাদ শিরোনাম হলে এবং সংগঠনের প্রভাবশালী কিছু নেতা সরাসরি টেন্ডারবাজি, স্ট্যান্ডবাজি, ক্যাসিনো কান্ড সহ নানা অনিয়মে জড়িত হয়ে সংগঠনের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করলে তীব্র সমালোচনার মুখে পরে ঐতিহ্যবাহী সংগঠন বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ
আওয়ামীলীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা চান, ঐতিহ্যবাহী সংগঠনটির হারানো গৌরব ফিরিয়ে আনতে অনুপ্রবেশকারী, দুর্নীতিবাজ, টেন্ডারবাজ মুক্ত যুবলীগ প্রতিষ্ঠা করতে, তাই আওয়ামীলীগের সম্মেলনের আগেই আসন্ন নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হবে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের ৭ম কংগ্রেস। যুবলীগের আগামী নেতৃত্বকে সুষ্ঠ, সুন্দর ও গঠনতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় পরিচালিত করতে কঠোর বার্তা দিয়েছেন অভিভাবক সংগঠন আওয়ামীলীগের নীতি নির্ধারনী মহল। তাই সারা বছর যুবলীগের নেতৃত্বে আসার দৌড়ে ভীর করা দুধের মাছিদের দৌরাত্ম চোখে পরছেনা এখন।
সারা বছর রাজপথে থেকে দলীয় আনুগত্যতার নজির স্থাপন করে সিনিয়র নেতৃবৃন্দের গুড বুকে জায়গা করে নেওয়া নেতৃবৃন্দের তৎপরতা এখন চোখে পরার মতো। আসন্ন কংগ্রেসে ক্লিন ইমেজ এবং সাংগঠনিকভাবে দক্ষ নতুন কেউ হাল ধরতে পারেন কিংবা পুরনো নেতৃত্ব থেকে যারা দলীয় আনুগত্যতা ও সততার প্রশ্নে আপসহীন ছিলেন তাদের মধ্য থেকে কিংবা দু’য়ের সমন্বয়ে গঠিত হতে পারে আগামীর যুবলীগ।