কেরানীগঞ্জ মডেল থানা ও দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানার উদ্যোগে ব্যবসায়ী নেতা, বাজার সমিতি ও নগদ অর্থ লেনদেন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের নিয়ে এক মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১১ টায় কেরানীগঞ্জ মডেল থানা কমপাউন্ড মাঠে এ মত বিনিময় সভার আয়োজন করা হয়।
দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মোহাম্মদ শাহজামানের সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভার প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা পুলিশ সুপার শাহ মিজান শাফিউর রহমান বিপিএম(বার) পিপিএম। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ঢাকা জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ মাছুম ভুইয়া, কেরানীগঞ্জ সার্কেল এ এস পি রামানন্দ সরকার, ঢাকা জেলা ট্রাফিক কেরানীগঞ্জ জোন এর এ এস পি সুবির দাস, ঢাকা জেলা দক্ষিন গোয়েন্দা (ডিবি) ওসি মোঃ মনিরুল ইসলাম পিপিএম, কেরানীগঞ্জ মডেল থানা ওসি শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের, মডেল থানা পরিদর্শক (তদন্ত) মোল্লা সোহেব আলী,পরিদর্শক (অপারেশন) গোলাম সারোয়ার, দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানা পরিদর্শক (অপারেশন) মোঃ আশিকুজ্জামান, পরিদর্শক কলাতিয়া ফাড়ি ইনচার্জ মোঃ শাহআলম, পরিদর্শক ইকুরিয়া ফাড়ি ইনচার্জ মোঃ শাহদাদ হোসেন, উপ-পরিদর্শক মোঃ রাসেল, আলাউদ্দিন, জালালউদ্দিন, সাইদুজ্জামান, ওবায়দুর রহমান, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ ফরহাদ হোসেন ছোটন, মোঃ বর্ষন,
রুহিতপুর ইউপি চেয়াম্যান মোঃ আব্দুল আলী, ব্যবসায়ী নেতাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, সিট ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি মোঃ মাহমুদ আলম, জিনজিরা বাজার দোকান মালিক সমিতির মোঃ জুয়েল মাহমুদ, জিনজিরা বাজার বনিক সমিতির সাধারন সম্পাদত মোঃ সফর আলী,রুহিতপুর বাজার সমিতির সভাপতি হাজি মোঃ বদরুল আলম, ইসলামি ব্যাংক জিনজিরা শাখার ম্যানেজার মোঃ জাহেদ আলী, এন আর বিসি ব্যাংক হাসনাবাদ শাখার ম্যানেজার আব্দুস সোবাহান,জিনজিরা বাজার স্বর্ন ব্যবসায়ী গোবিন্দ বর্মন,
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ব্যবসায়ীদের উদ্যোসে বলেন অর্থ ও টাকা দুটিই জীবন মরনের পথে। যদি আপনাদেও প্রচুর টাকা থাকে তা যদি আপনি ডাশ মত রাখতে না পারেন তাহলে সেটা আপনার মুতৃ ডেকে আনতে পারেন। প্রধান অতিথি অনুষ্ঠানে আসা ব্যাংক কর্মকর্তা, স্বর্ন ব্যাবসায়ী, বিকাশে লেনদেনকারী ও নগদ অর্থ লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠানের উদ্যোশে বলেন, আমরা গোপনে জানতে পেরেছি জঙ্গিদের বিভিন্ন মাধ্যম থেকে আসা অর্থ বন্ধ হয়ে গেছে। তারা এখন সহজ পথে টাকা নেওয়ার উপায় হিসেবে ব্যাংক,স্বর্নালংকারের দোকান, বিকাশের দোকানসহ আর্থিক লেনদেন প্রতিষ্ঠানে বোমা ফাটিয়ে আতঙ্ক সৃষ্টি কওে লুট করবে। আপনারা আপনাদেও প্রতিষ্ঠানে সিসি ক্যামেরার আওতায় নিয়ে আসবেন । সুধু আপনাদেও প্রতিষ্ঠানই না যতটুকু পারা যায় প্রতিষ্ঠানের আশপাশ এলাকায়ও সিসি ক্যামেরা ও নিরাপত্তা জোরদার করবেন। আর যদি কোন অপিরিচিত লোকজন সন্দেহ জনক ঘোরাফেরা করতে দেখেন তাহলে সাথে সাথে সংশ্লিস্টি থানায় খবর দেন। আমরা যার যার জায়গা থেকে সচেতন হলে সকল প্রকার দুর্ঘটনা থেকে রেহাই পাবো। আপনাদের ভয় পাওয়ার কিছু নাই। জনতাই পুলিশ-পুলিশই জনতা আমরা এই মনোভাব নিয়ে এগিয়ে গেলে দেশে কোন প্রকার জঙ্গি হামলা হবে না কোন প্রকার ডাকাতি এমন কি ছোট খাটো চুরিও হবে না।
এ.এইচ.এম সাগর।
নিউজ ঢাকা২৪