দড়জায় কারা নারছে নির্বাচন। নির্বাচনের বাকি মাত্র ২ দিন। প্রতিটা সংসদীয় আসনে চলছে শেষ মুহুর্তের নির্বাচনী প্রচারনা। তেমনি ভাবে পিছিয়ে নেই ফরিদপুর সংসদীয় আসনও।
ফরিদপুর এ মূলত নৌকা মার্কার প্রচারনাই বেশি হচ্ছে। ‘‘জয় বাংলা জিতবে এবার নৌকা ’’ “শেখ হাসিনার সালাম নিন নৌকা মার্কায় ভোট দিন, ‘‘সাজেদা চৌধুরীর সালাম নিন নৌকা মার্কায় ভোট দিন” স্লোগানে মুখরিত পাড়া মহল্লার রাস্তা গুলো।
ফরিদপুর ২ এর বিভিন্ন এলাকায় দিন ভর ই নৌকায় ভোট চেয়ে মিছিল করে যাচ্ছে, ছাত্রলীগ, যুবলীগ, সেচ্ছাসেবক লীগ, কৃষকলীগ সহ আওয়ামীলীগের অঙ্গ সংগঠন গুলো। । ২০০৮ এর নির্বাচনে ফরিদপুর ২ আসনের মানুষ যেমন সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীকে কে নিরাশ করেন নি, তেমনি ভাবে সাজেদা চৌধুরীও ফরিদপুর থেকে এমপি নির্বাচিত হবার পরে তার এলাকাবাসীকে নিরাশ করেন নি। করে গেছেন একের পর এক উন্নয়ন। ফরিদপুরের বিদ্যুৎ খাত, শিল্প খাত, রাস্তাঘাট সহ এমন কেন সেক্টর নেই যে সাজেদা চৌধুরীর উন্নয়নের ছোয়া লাগে নি।
গল্পের ফাকে কথা হয় ফরিদপুরের নগরকান্দার এক ব্যবসায়ী জাহাঙ্গীর হাসানের সাথে, আগামী নির্বাচনে কাকে ভোট দিবেন প্রশ্ন করতেই তিনি এক কথায় ই উত্তর দেন উন্নয়নের মার্কা তো একটাই নৌকা। সাজেদা চৌধুরী এমপি হবার আগে ব্যবসায়ীদের অনেক চাদাবাজির শিকার হতে হতো। এখন এমনটা আর হয় না। তাই তাকেই ভোট দিব।
সালথার এক চায়ের দোকানে, আবুল, তালেব, হাসান, আব্দুল্লাহ সহ বেশ কয়েকজন একসাথে বসে চা খাচ্ছিল। নৌকা না ধানের শীষ প্রশ্ন করতেই এক বাক্যে তাদের উত্তর নৌকা। তার সাথে আরেকটু যোগ করে বললো, যে মানুষটি ফরিদপুরের বড়ো সমস্যা সমাধান করেছে, তাকে যদি আবার ভোট না দেই তা হলে কেমনে হইবো ?
কৃষ্ন পুরের এক হোটেলে খেতে আসা আরিফ, সুজন, হাসান আব্দুল্লাহ সহ কয়েকজনের সাথে কথা হয়। তাদের মুখেও সাজেদা চৌধুরীর প্রশংসা। তাদের ভাষ্য মতে সাজেদা চৌধুরী রাস্তাঘাটের ব্যাপক উন্নয়ন করেছেন। তাই আগামী নির্বাচনে ভোটটা তাকেই দিবো।
কৃষ্ন পুরের নতুন ভোটার সাবরিনা সুলতানার সাথে কথা হলে তিনি বলেন, আমার জীবনের প্রথম ভোট আমি অবশ্যই সাজেদা আপাকে নৌকা মার্কায় দেব। আমি দেখেছি গেল কয়েক বছরে ফরিদপুরকে মডেল শহর হিসাবে গড়ে তোলার জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি সব সময় তরুনদের জন্য কাজ করেন। তাই তরুনদের প্রথম ভোট সাজেদা চৌধুরীর পক্ষে হোক।
সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী কেন এতো জনপ্রিয়তা? এ বিষয়ে কথা হয়, ফরিদপুর ২ আসেনর আওয়ামীলীগের নির্বাচন কমিটির অন্যতম কো-অরডিনেটর জনাব বেনজির আহমেদ রায়হানের সাথে। তিনি বলেন, ফরিদপুর ২ আসনের উন্নয়নে সৈয়দা সাজেদা চৌধুরীর ভুমিকা অনস্বীকার্য। তিনি ফরিদপুর ২ আসনকে একটি মডেল শহর হিসাবে গড়ে তোলার জন্য দিন রাত কাজ করে যাচ্ছেন। তার কর্মীরাও তার নির্দেশ মতে কাজ করে যাচ্ছে,সাজেদা চৌধুরীর উন্নয়নেই আগামী নির্বাচনে জনগন তাকে ভোট দিবে।ফরিদপুর -২ আসনে তার কোন বিকল্প নাই।
নবাবকান্দা আওয়ামীলীগ নেত্রী আন্জুম আরা বেগম বলেন, সাজেদা চৌধুরী এমপি হবার আগে ফরিদপুরের মা বোনেরা ঠিক মতো ঘর থেকে বের হতে পারতো না, ব্যাবসায়ীরা চাদা ছাড়া ব্যবসা করতে পারতো না। ফরিদপুর ছিল সন্ত্রাসীদের চরনভূমি , কিন্তু সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী এমপি হবার পরে, নারীরা নিরাপদ ভাবেই যাতায়াত করতে পারে, এখন ফরিদপুর ২ একটি মডেল শহরে পরিনত হচ্ছে, তাই আগামী নির্বাচনে ফরিদপুর বাসী আবারো বিপুল ভোটে সাজেদা চৌধুরীকে নির্বাচিত করবে ইনসা আল্লাহ।
এ বিষয়ে সাজেদা চৌধুরী বলেন, ফরিদপুর ২ আসনের ভাগ্য পরিবর্তনে আমি দিন রাত কাজ করে যাচ্ছি। গেল বার আলহামদুল্লিাহ আমি অনেক কাজ করেছি। আগামীতে আবারো নির্বাচিত হলে আমি আমার অসমাপ্ত কাজ গুলো সম্পাদন করবো। বিদ্যুৎ সমস্যা, শিল্প সমস্যা, রাস্তাঘাটের সমস্যা সহ অনেক কিছুর সমাধান করেছি। আমার দৃঢ় বিশ্বাস সব কিছু বিবেচনা করে আাগামী নির্বাচনে ফরিদপুর ২ আসনে আবারো নৌকা মার্কা ব্যাপক ভোটে জিতবে।
Excellent post. Keep posting such kind of information on your page.
Im really impressed by your blog.
Hi there, You’ve done an incredible job. I will certainly digg it and individually suggest to my friends.
I am sure they’ll be benefited from this web site.
I enjoy reading through a post that will make people think.
Also, many thanks for allowing for me to comment! adreamoftrains best website hosting
It’s very trouble-free to find out any topic on web as
compared to textbooks, as I found this piece of writing at this site.
It’s enormous that you are getting ideas from this piece of writing
as well as from our dialogue made at this time.