দক্ষিন কেরানীগঞ্জের কাউটাইল খেয়াঘাট এলাকায় বুড়িগঙ্গা নদী থেকে শনিবার সকালে অজ্ঞাতনামা যুবক (২০) এর ভাসমান লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। পরে লাশের সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্ত করার জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।
দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক মোঃ আশরাফুল আলম তালুকদার জানান,শনিবার সকালে স্থানীয় লোকজন বুড়িগঙ্গা নদীর কোন্ডা ইউনিয়নের কাউটাইল খেয়াঘাট এলাকায় এক যুবকের লাশ ভাসতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেয়।
খবর পেয়ে আমি সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে এসে অজ্ঞাত লাশটি পানি থেকে টানে তুলে নিয়ে আসি। পরে লাশের ময়না তদন্তের জন্য হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করি। নিহতের গায়ে কালো রংয়ের প্যান্ট ও ফুল হাতা শার্ট পরিহিতছিল। লাশটি তিন চার দিনের আগের হবে। শরীরে পচঁন ধরে চামরা উঠে যাচ্ছে। শরীরে কোন আঘাতে চিহ্ন পাওয়া যায়নি। ধারনা করা হচ্ছে গোসল করতে বা যে কোন উপায়ে পানিতে পড়ে মারা যেতে পারে।
এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অজ্ঞাত যুবকের পরিচয় পাওয়া যায়নি।
রাসুল (সা.) আমাদের জন্য পদ প্রদর্শক তিনি সব বিষয়ে আমাদের শিক্ষা দিয়েছেন। সাহাবীরা রাসুল (স.) কে দেখে শিক্ষা লাভ করতেন। রাসুল (সা.) তার সকল দায়িত্ব পালনের পরও তিনি সাহবীদের সাথে আনন্দ করতেন তিনি সাহাবীদের সাথে হাসি মুখে থাকতেন ।
হজরত মুহাম্মদ (স:) অত্যন্ত হাসি খুশি ও উৎফুল মনের মানুষ ছিলেন। তার কাজের সকল কঠোরতা ও জটিলতার মধ্যেও সাহাবীদের নিকট কখনো একঘেয়েঁ, নিরস কিংবা আাকর্ষণহীন মনে হতো না। বরং তার সঙ্গ ছিল অনন্দ ও কৌতুকোজ্জল। তিনি কখনো কখনো তার সাহাবীদের সাথে হাস্য ও কৌতুক করতেন। হজরত আব্দুলাহ ইবনে হারিস ইবনে জায (রা:) বলেন, তিনি মুহাম্মদ (স:) এর মতো এক খোজ মেজাজী এবং হাস্যেজ্জল মানুষ আর দেখেননি। তিনি বলেন, মুহাম্মদ (স:) মৃদু হাসি ব্যতিত কখনো উচ্চ হাস্য করতেন না। (তিরমিযী)
একবার কয়েকজন সাহাবী তাকে জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসুলুলাহ আপনি কি আমাদের সাথে হস্য ও কৌতুক করেন”তিনি জবাবে বললেন আমি সত্য ব্যতিত কিছু বলিনা। (তিরমিযী)
এ.এইচ.এম সাগর।