দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানাধীন হাসনাবাদ এলাকার একটি আবাসিকক প্রকল্পের ভেতর থেকে অজ্ঞাতনামা (৭০)এক বৃদ্ধার ছুরিকাহত লাশ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ।
গতকাল সোমবার সকালে নিহতের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়না তদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠায়েছে পুলিশ।
দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মোঃ মনিরুল ইসলাম (পিপিএম) জানান, গতকাল সোমবার সকালে লোকমুখে খবর পাই হাসনাবাদ এলাকার একটি আবাসি প্রকল্পের ভেতর একটি অজ্ঞাতনামা বৃদ্ধ লোকের রক্তাক্ত লাশ পড়ে আছে। এ সংবাদের ভিত্তিত্বে সেখানে উপ পরিদর্শক গোলাম মোস্তফাকে পাঠাই।
এস আই গোলাম মোস্তফা ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতের লাশ উদ্ধার করে সুরতহাল রিপোর্ট শেষে ময়নাতদন্তের জন্য স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
তার গলায়, ঘাড়ে ও বুকের ডান পাশে পাঁচটি ছুরিকাঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরনে রয়েছে চেক লুঙ্গিও চেক শার্ট। এ ব্যাপারে পুলিশ বাদী দক্ষিন কেরানীগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত অজ্ঞাত বৃদ্ধার পরিচয় পাওয়া যায়নি।
এ.এইচ.এম.সাগর
নিউজ ঢাকা ২৪
আরো পড়ুন: কেরানীগঞ্জে ধরা পরলো ভুয়া পুলিশ।
ভুয়া পুলিশ সেজে ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষা দিতে এসে আটক হয়ে শ্রীঘরে গেলেন দুই ব্যাক্তি। আটককৃত দুই ব্যাক্তি হচ্ছে : ঢাকা জেলা ধামরাই থানার বালিয়া গ্রামের মোজাহার আলী খান মজলিসের ছেলে নাঈম আলী খান (৪৫) ও একই থানার চোহাট গ্রামের মোঃ মান্নান মিয়ার ছেলে মোঃ আইয়ুর মিয়া (৪৭)।
ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার সকালে কেরানীগঞ্জের ইকুরিয়া বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ) অফিসের ড্রাইভিং লাইসেন্স পরীক্ষার হলে। পরে আটককৃতদের বিআরটিএর নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোঃ সাখাওয়াত হোসেন এর আদালতে হাজির করা হলে , তিনি আটককৃত দুই ভুয়া পুলিশের জবানবন্দীতে দুই মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
কেরানীগঞ্জের ইকুরিয়া বিআরটিএ অফিসের ঢাকা জেলার সহকারী পরিচালক মোঃ রাফিক আল ইসলাম জানান, মঙ্গলবার সকালে ইকুরিয়া বিআরটিএ অফিসে ড্রাইভিং লাইসেন্স এর পরীক্ষা চলছিল। পরীক্ষা চলাকালীন সময়ে দুইজন পরিক্ষার্থী পুলিশের পোষাক পড়ে নিজেদের পুলিশ পরিচয় দিয়ে পরীক্ষার হলে বাড়তি সুযোগ সুবিধা গ্রহন করার জন্য পায়তারা করছে।
বিস্তারিত পড়তে ক্লিক করুন এই খানে