কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী সাধারণ শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করতে পুলিশের অভিযানে কমপক্ষে ১২৯ জন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম গোলাম রব্বানী বলেন, আমি ভেতরে গেছিলাম। মেয়েরা নিরাপদে নেয়।
তাদের বের করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছি। আজকে এ পর্যন্ত যা যা হয়েছে সব কিছুর তদন্ত হবে।
এছাড়া কোটা সংস্কার চাই (সকল ধরনের চাকরির জন্য) গ্রুপ হ্যাক হয়েছে বলেও জানা গেছে। এ গ্রুপে মেম্বারের সংখ্যা ১২ লক্ষ।
শিক্ষার্থীদের বেশিরভাগই রাবার বুলেটে আহত হয়েছে।
এছাড়া গুরুতর আহত হয়েছে ৩ জন। আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের একটি অংশ ঢাবির টিএসিতে ঢুকে পড়েছে। বের হচ্ছে না।
আহতরা হলেন, ব্যারিস্টার আওলাদ হোসেন (৫০), ঢাবির ছাত্র আকরাম হোসেন (২৬), আবুবকর সিদ্দিক (২২), মো. রফিক (২৪), রাফি আলামিন (২২), রাজ (২৩), সোহেল (২৫), ওমর ফারুক (২৫), খোরশেদ (২৬), মাহিম (২২), আসলাম (২৩) ।
এছাড়া আব্দুস সালাম (২২) বঙ্গবন্ধু হল, অমিত (২২) জগন্নাথ হল, শাহপরান (২২) মহসিন হল, রবিন (২২) ঢাকা সাউথ হল। রাসেল (২২), অমর একুশে হল, মুরশিদ (২২) জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, রাহুল (২১) জগন্নাথ হল, রাকিব হাসান (২২) ঢাকা ইউনিয়ন।
কেউ কেউ প্রাথমিক চিকিৎসা নিয়ে ফিরে গেছে বলে জানা গেছে। রোববার রাত পৌনে ৮টার দিকে কোটা সংস্কারের দাবিতে শাহবাগে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর লাটিচার্জ ও টিয়ারসেল নিক্ষেপ করা শুরু করে পুলিশ। এরপরই ফাঁকা হতে শুরু করে শাহবাগ। ছত্রভঙ্গ করে দেয়ায় শাহবাগ পুলিশ বক্সে আগুন ধরিয়ে দেয় আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা।
tjm3h oy3gr b6gg