বল ট্যাম্পারিং বা ইচ্ছাকৃতভাবে বলের আকার বদলানোর পরিকল্পনা করার অপরাধে১২ মাসের জন্য স্টিভ স্মিথ ও ডেভিড ওয়ার্নার কে সব ধরণের
ক্রিকেট থেকে নিষিদ্ধ করেছে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
এছাড়া যিনি বল ট্যাম্পারিং করেছেন, সেই
ক্যামেরন ব্যানক্রফটকে ৯ মাসের জন্য নিষিদ্ধ
করেছে অস্ট্রেলিয়ার ক্রিকেট নিয়ন্ত্রক সংস্থা।
আজ দক্ষিণ আফ্রিকা ত্যাগ করবেন স্টিভ স্মিথ,
ডেভিড ওয়ার্নার ও ক্যামেরন ব্যানক্রফট।
কেপটাউন টেস্টের তৃতীয় দিন ইচ্ছাকৃত ভাবে বলের
আকার নষ্ট করার অপরাধে স্টিভ স্মিথ ও
ব্যানক্রফটকে শাস্তি দিয়েছে আন্তর্জাতিক
ক্রিকেট কাউন্সিল।
তবে ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার
দায়ে এই দুজন সহ, ডেভিড ওয়ার্নার কেও ফিরিয়ে
নেয়া হয়েছে।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার সততা বিভাগের প্রধান
ইয়াইন রয় এখন পর্যন্ত বল ট্যাম্পারিংয়ের সাথে
অস্ট্রেলিয়ার কোচ ড্যারেন লেম্যানের
সংশ্লিষ্টতা পাননি।
যদিও সেদিনের ভিডিও
ফুটেজে দেখা গেছে দ্বাদশ ব্যক্তি পিটার
হ্যান্ডসকম্বের মাধ্যমে লেম্যান ব্যানক্রফটের
কাছে বার্তা পাঠান। এরপর যে বস্তু দিয়ে বলের
আকার পরিবর্তন করার চেষ্টা করেছেন ব্যানক্রফট
সেটি তিনি লুকানোর চেষ্টা করেন।
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার প্রধান নির্বাহী জেমস
সাদারল্যান্ড জানান, লেম্যান এখনো পদত্যাগ
করেননি এবং তার সাথে চুক্তি বহাল রাখবে
দেশটির ক্রিকেট বোর্ড।
জোহানেসবার্গে শুক্রবার শুরু হবে দুদলের মধ্যে চতুর্থ
ও শেষ টেস্ট। এই ম্যাচে অস্ট্রেলিয়ার একাদশে
থাকবেন ম্যাট রেনশ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল ও জো
বার্নস।
অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করবেন টিম পেইন।
জানা গেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী ম্যালকম
টার্নবুল, পৃষ্ঠপোষক ও ভক্তদের চাপের মুখেই স্মিথ,
ওয়ার্নার ও ব্যানক্রফটকে দেশে ফিরিয়ে নিয়েছে
ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া।
ওদিকে চলমান ঘটনার প্রেক্ষিতে ইন্ডিয়ান
প্রিমিয়ার লিগের দল সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদের
অধিনায়কের পদ ছেড়ে দিয়েছেন ডেভিড ওয়ার্নার।
এর আগে স্টিভ স্মিথ রাজস্থান রয়্যালসের
অধিনায়কত্ব ছেড়ে দেন।
সূত্র – বি বি সি বাংলা
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে ভাইরাস শব্দটি শুনেন নি এমন মানুষ নেই বললেই চলে। প্রায় সবাই ভাই রাস , ট্রোজান হর্স, রুটকিট, ওর্ম, ম্যালওয়ার, স্পাইওয়ার ইত্যাদির কথা শুনে থাকবেন। এগুলোকে এক কথায় virus বলা হয়।
আমাদের কম্পিউটার গুলো যখন ভিন্ন ধরনের আচরন করে তখন স্বাভাবিক ভাবেই আমরা ধারনা করি যে আমাদের প্রিয় কম্পিউটারটি ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। এখানে ভাইরাস কিন্তু নানা ধরনের আছে । আমরা যদি ভাইরাসের প্রকার ভেদ জানতে পারি তা হলে খুব সহজেই ভাইরস নির্নন করতে পারি। এবং খুব দ্রুতই পিসিকে সাড়িয়ে তুলতে পারি। এবং ভাইরাসের হাত থেকে বেচে ও থাকতে পারি।
virus হচ্ছে এমন এক ধরণের প্রোগ্রাম যা অন্য কোনো প্রোগ্রামে (Executable File) ঢুকে তাকে আক্রান্ত করে ক্রাশ করে এবং এক কম্পিউটার থেকে অন্য কম্পিউটারে নিজেকে প্রসারিত করে। তবে এক কম্পিউটার থেকে অ