জিএম সম্মেলন এ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের প্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে পল্লী বিদ্যুৎ ইলেকট্রিশিয়ান ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর বোর্ডবাজার এলাকায় ফকর উদ্দিন কমিউনিটি সেন্টারে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পল্লীবিদ্যুৎ ইলেকট্রিশিয়ান ইউনিয়নের আহবায়ক মো.আফজাল হোসেন বিপ্লব অভিযোগ করে বলেন, ২০১৫ সালে ৬ আগষ্টবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক জারিকৃত একপ্রজ্ঞাপন যার স্মারক নং-২৭.১২.৬৩৭.০১৭.৩৩.৬৩৩.১৫-২৬২এর ১৯নংআইটেমে উল্লেখ রয়েছে যে, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিদ্যুৎসংযোগ প্রত্যাশী কোন গ্রাহক তার স্থাপনায় প্রশিক্ষণপ্রাপ্তভিলেজ ইলেকট্রিশিয়ান ছাড়াও যেকোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দ্বারা ওয়্যারিং করা যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী বিদ্যুতের বিভিন্ন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজসে এলাকার দালালচক্র এবং অনভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা নিম্নমানের ওয়্যারিং করে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে একটি চক্র লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।
এর ফলে গ্রাহক হয়রানিসহ গ্রাহকে মালামাল সহ সরকারী সম্পদ মিটার, টান্সফরমারও বিভিন্ন স্থাপনা বিনষ্ট হচ্ছে।
সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়নের আহবায়ক অভিযোগ করে আরও বলেন,বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের এ সিদ্ধান্তের ফলে দেশেচব্বিশ হাজার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষ ভিলেজ ইলেকট্রিশিয়ান বেকার হয়ে অভাব-অনটনে দিনযাপন করছে। এতে তাদের সন্তানদের
লকট্রিশিয়ান ইউনিয়নের সাংবাদিক সম্মেলন উচ্চ আদালতের সিদ্ধান্ত অমান্যর অভিযোগ।
বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডেরপ্রজ্ঞাপন বাতিল চেয়ে পল্লী বিদ্যুৎ ইলেকট্রিশিয়ান ইউনিয়নেরনেতাকর্মীদের সাংবাদিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপুরে গাজীপুর মহানগরীর বোর্ডবাজার এলাকায়ফকর উদ্দিন কমিউনিটি সেন্টারে এক সাংবাদিক সম্মেলনে পল্লীবিদ্যুৎ ইলেকট্রিশিয়ান ইউনিয়নের আহবায়ক মো.আফজালহোসেন বিপ্লব অভিযোগ করে বলেন, ২০১৫ সালে ৬আগষ্টবাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ড কর্তৃক জারিকৃত একপ্রজ্ঞাপন যার স্মারক নং-২৭.১২.৬৩৭.০১৭.৩৩.৬৩৩.১৫-২৬২এর ১৯নংআইটেমে উল্লেখ রয়েছে যে, পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির বিদ্যুৎসংযোগ প্রত্যাশী কোন গ্রাহক তার স্থাপনায় প্রশিক্ষণ প্রাপ্তভিলেজ ইলেকট্রিশিয়ান ছাড়াও যেকোন ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান দ্বারাওয়্যারিং করা যাবে। এর পরিপ্রেক্ষিতে পল্লী বিদ্যুতের বিভিন্ন দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজসে এলাকার দালালচক্র এবং অনভিজ্ঞ ব্যক্তি দ্বারা নিমানের ওয়্যারিং করে বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে একটি চক্র লক্ষ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে।এর ফলে গ্রাহক হয়রানিসহ দুর্ঘটনাও ঘটছে।সংবাদ সম্মেলনে ইউনিয়নের আহবায়ক অভিযোগ করে আরও বলেন,বাংলাদেশ পল্লী বিদ্যুতায়ন বোর্ডের এ সিদ্ধান্তের ফলে দেশেচব্বিশ হাজার প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ও দক্ষ ভিলেজ ইলেকট্রিশিয়ান বেকার হয়ে অভাব-অনটনে দিনযাপন করছে। এতে তাদের সন্তানদের লেখা পড়া সহ পরিবারের সদস্যগনের ভরন পোষন করতে কষ্ট হচ্ছে।
জিএম সম্মেলনে যদি মহামান্য হাইকোর্টের রায় বাস্তবায়ন করা না হয় তাহলে যে কোন ধরনের কঠোর আন্দোলনে ডাক দেওয়া হবে প্রয়োজনে ৮০টি সমিতি সমিতি সহ বি আর ই বি অবরুদ্ধ করে রাখা হবে যতক্ষন না রায় বাস্তবায়ন করা হবে।