বর্তমানে কম্পিউটার এমন একটি ডিভাইস যাকে ছাড়া এক মুহূর্ত ও চিন্তা করা যায় না। আর আপনি যদি একজন কম্পিউটার এক্সপার্ট হন তা হলে নি:সন্দেহে প্রতিদিন ১৪ ১৫ ঘন্টা কম্পিউটারের সামনে বসেই কাটান। কম্পিউটারে যখন কোন সমস্যা দেখা দেয় এর চেয়ে বিরক্তির কিছু থাকে না।
কিন্তু ব্যাপারটা আরো বিরক্তির হয়ে দাড়ায় যখন আমরা নির্নয় করতে পারি না যে কম্পিউটারের সমস্যাটাকি হার্ডওয়্যার জনিত কারনে হয়েছে নাকি সফটওয়্যার জনিত কারনে হয়েছে। কারন প্রায় বেশির ভাগ সময় ই সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার জনিত সমস্যার ফলাফল একই হতে পারে। এজন্য এটি নির্নয় করা প্রায় সময় ই খুবি দুষ্কর হয়ে দাড়ায়।
এখানে কিছু দিক নির্দেশনা দেয়া হলো যার মাধ্যমে কম্পিউটারের সঠিক সমস্যা নির্নয় করা সক্ষম হবে:
স্লো কম্পিউটার:
কম্পিউটার স্লো হয়ে যাওয়া কম বেশি সব ইউজারদের জন্য কমন একটা প্রবলেম।বেশির ভাগ ক্ষেত্রে সফটওয়্যারের সমস্যার কারনে কম্পিউটার স্লো হয়ে যায়। সাধারনত কম্পিউটারের ক্ষমতার চেয়ে বেশি সফটওয়্যার ইন্সটল করলে এবং স্টার্ট আপে অনেক প্রোগ্রাম এড করে রাখলে কম্পিউটার স্লো হয়ে পড়তে পারে।
আবার বিভিন্ন ক্ষেত্রে ম্যালওয়্যার দ্বারা কম্পিউটারটি আক্রান্ত হলেও স্লো হয়ে যেতে পারে। হতে পারে হ্যাকাররা আপনার পিসিতি ম্যালিসিয়াস সফটওয়্যার ইন্সটল করিয়ে আপনার কম্পিউটারকে বটনেট হিসাবে ব্যাবহার করছে। মানে আপনার কম্পিউটারকে নিজের মতো করে ব্যবহার করছে ফলে আপনি কাজ করতে গিয়ে আর স্পীড পাচ্ছেন না।
আগেই বলা হয়েছে হার্ডওয়্যারের কারনে খুব কম ই কম্পিউটার স্লো হয়। তবে কম্পিউটারের সিপিইউ যদি অতিরিক্ত গরম হয়ে যায় তা হলে সিপিইউ তার সিস্টেমকে ঠান্ডা করার জন্য নিজ থেকেই কম্পিউটারকে স্লো করে দিবে। এছাড়া হার্ডওয়্যারের আর অন্য কোন কারনে কম্পিউটার স্লো হয় না।
ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ:
উইন্ডোজের অপরেটিং সিস্টামের অনেক উন্নয়ন হয়েছে এখন । বের হয়েছে অনেক লেটেস্ট ভার্সন। এখন আর উইন্ডোজে ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ (Blue Screens of Death) খুব কম ই দেখা যায়।
যখন উইন্ডোজ কোন ক্রিটিক্যাল সমস্যায় পড়ে এবং সেটা ঠিক করতে না পারে তখন ব্লু স্ক্রীন অফ ডেথ নামক অনাকাঙ্ক্ষিত নীল স্ক্রীন আলার্ট কম্পিউটারে দেখা যায়।
বেশিরভাগ সময়ই এই সমস্যাটি কম্পিউটার হার্ডওয়্যার জনিত কারণে ঘটে থাকে।
এ সমস্যাটি দেখা দিলে উইন্ডোজ রি-ইন্সটল করতে হবে এবং লেটেস্ট হার্ডওয়্যার ইন্সটল করতে হবে। তারপরেও এর সমাধান না হলে নিশ্চিত থাকতে হবে এটি হার্ডওয়্যারের কারনেই হয়েছে।
হার্ডড্রাইভ:
কম্পিউটারের যখন হার্ডওয়্যার ফেইল করবে, সেটা তাৎক্ষনিক সমস্যার সৃষ্টি করবে। যেমন: হঠাত অফ হয়ে যাবে আর অন হতে চাইবে না।
কিন্তু সফটওয়্যারের প্রবলেম সাধারনত অনেকক্ষন পর্যন্ত লক্ষ করা যায়। যেমন: কম্পিউটার ধীরে ধীরে স্লো হয়ে যাচ্ছে। রির্ষ্টাট নিচ্ছে। কম্পিউটারের হার্ড ড্রাইভ ফেইল করছে। ইত্যাদি।
কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভ ফেইল করলে কোন ফাইল ওপেনে অনেক সময় লাগবে। অনেক ফাইল করাপ্টেড হয়ে যাবে। আবার ক্রিটিকাল ভাবে হার্ডড্রাইভ ফেইল করলে কম্পিউটার বুট নিতে চাইবে না।
র্যাম:
কম্পিউটারের র্যাম ফেইল করলে বারবার ব্লু স্কীন প্রদর্শিত হতে পারে। র্যাম ফেইল করলে কম্পিউটারের সিস্টেমটি সম্পূর্নভাবে কাজ করা থেকে বিরত হয়ে যেতে পারে। তা ছাড়া ঘনঘন অ্যাপ্লিকেশন ক্রাশ করা, হ্যাং হয়ে যাওয়া , সফটওয়্যার রান না হতে পারা এই সমস্যা গুলাে র্যামের ফেইল হওয়ার কারনে ঘটে।
ফ্যান:
কম্পিউটারের ফ্যান কোন কারনে বন্ধ হয়ে গেলে সিস্টেম সহজেই ওভারহিট হয়ে যাবে। ফলে পারফর্মেন্স ডাইন হয়ে যাবে।ফ্যান বন্ধ হয়ে গেলে কম্পিউটারের যে কোন হার্ডওয়্যার ধ্বংস করে ফেলতে পারে।
পাওয়ার সাপ্লাই:
পাওয়ার সাপ্লাই ফেইল হওয়ার কারনে কম্পিউটার পুরো পুরি কাজ করা বন্ধ হয়ে যাবে। ত্রুটি যুক্ত পাওয়ার সাপ্লাই কম্পিউটারে শর্ট সার্কিট সহো অনেক বড়ো বড়ো ক্ষতি করতে পারে।
তথ্য: টিউনারপেজ।
আরো পড়ুন : আসুন জানি ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সম্পর্কে ।
naltrexone off label usage https://naltrexoneonline.confrancisyalgomas.com/
chinese ivermectin name https://ivermectin.mlsmalta.com/
dapoxetine without prescription https://dapoxetine.confrancisyalgomas.com/
dapoxetine premature ejaculation https://ddapoxetine.com/
cialis chewable tablets https://wisig.org/
dose for vidalista daily https://vidalista40mg.mlsmalta.com/
disposal of asthma inhalers https://amstyles.com/
hydroxychloroquine and weight loss https://hydroxychloroquinee.com/
hydroxychloroquine buy online https://hhydroxychloroquine.com/