দিন দিন যেন শিশু নির্যাতন ঘটনা বেড়েই চলছে । সামপ্রতীক বছর গুলোতে বেশ কয়েকটি অলোচিত শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে যা সবার মনকে কাঁদিয়ে তুলেছে। ঠিক এমনি আরো একটি শিশু নির্যাতনের ঘটনা ঘটলো ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জ উপজেলার জিনজিরা ইউনিয়নে।
জিনজিরার হুক্কাপট্টিতে শাকিব নামের এক ১২ বছরের শিশুকে ধারালো কেঁচি দিয়ে নয়ন মিয়া (১৯) নামের এক যুবক শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখম করে।
সরজমীনে গিয়ে জানা যায়, নয়ন শাকিবের হাত পা বেঁধে হত্যার উদ্দেশ্য নির্মম ভাবে পেটায়। বেদম মারধর করে। এসময় শাকিবের চিৎকার শুনে আশেপাশেরর লোকজন ছুটে এসে শাকিবকে তার হাত থেকে বাঁচায়।
এ বিষয়ে জানতে যাওয়া হলে স্থানীয় লোকজন বলেন, শাকিব ছেলেটি খুবই ভালো। শাকিব পী এম পাইলট স্কুলের ৫ শ্রেনীর খুব ভালো ছাত্র ও সমাপনী পরীক্ষার্থী। ওর বাবা একজন মুড়ি বিক্রেতা। ওর বাবা মাকেও আমরা কখন কারো সাথে ঝগড়া করতে দেখিন।
ঐ দিন আমরা আমান উল্লাহর বাড়ির ভেতর থেকে শাকিবের চিৎকার শুনি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখি নয়ন হাতে একটি ধারালো কেঁচি নিয়ে শাকিবকে বেঁধে শরীরে বিভিন্ন জায়গায় জখম করে। পরে আমরা শাকিবের বাবা মাকে খবর দেই, তারা আসলে আমরা শাকিবকে উদ্ধার করে দ্রুত স্যার সলিমুল্লাহ্ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালে নিয়ে যাই ।
এ ব্যাপার শাকিবের বাবা বলেন আমার ছেলে খুবই নম্র ও ভদ্র আমার ২ ছেলে ১ মেয়ে তার মধ্যে শাকিব দ্বিতীয়। ১৮ ই মে সকাল ৮.৩০ দিকে শাকিব হোটেলে নাস্তা আনতে যায়। এসময় নয়ন নামের এক বখাটে ছেলে আমার ছেলেকে ঘরের ভেতর থেকে ডাক দিয়ে বলে বাহির থেকে লাগানো ঘরের দরজাটি খুলে দিতে। এসময় শাকিব বলে তার হাতে ব্যথা। তবু তাকে বলা হয় পরে শাকিব দরজার কাছে গিয়ে দেখে দরজাটি খোলা শুধু মাত্র চাপানো ছিলো। এসব দেখেই শাকিব চলে আশার সময় নয়ন নামের বখাটে ছেলেটি শাকিব কে জোর করে ঘরের ভেতরে বাথরুমে নিয়ে মুখে জামা ডুকিয়ে দিয়ে হাত পা ও ঘাঁড় বেঁধে ধারালো একটি কেঁচে দিয়ে শরীরের বিভিন্ন জায়গায় জখম করে এবং মাথায় আঘাত করে। সে সময় তার মাথা ফেটে গিয়ে সারা শরীর ও হাত পা বাঁধা জামা কাপড় রক্তে ভড়ে যায়।
পরে আশেপাশের লোক জন আমাদেরকে খবর দেয় আমরা ঘটনাস্থলে গিয়ে শাকিব কে হাসপাতালে নিয়ে যাই। তার মাথায় ৫ টি সেলাই করা হয় পরে প্রাথমিক ভাবে চিকিৎসা শেষে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করাই এবং সে সয়ম পুলিশ নয়নকে আটক করে।
নয়নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহন:
ঐ দিনই দুপুর ১২ টার দিকে কেরানীগঞ্জ মডেল থানা একটি মামলা দায়ের করা হয় এবং অলিয়ার রহমান নামে এক সাব ইন্সপেক্টর কে এ মামলা তদন্তে দায়িত্ব দেওয়া হয়। এরপর জিনজিরা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান সহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গরা একটি শালিশের মাধ্যমে শাকিবের চিকিৎসা বাবদ ২৫ হাজার টাকা নয়নের পরিবার কে জরিমান করেন এবং উক্ত চেয়ারম্যান ঐ শালিশে বলেন যদি জেল থেকে ছাড়া পেয়ে আমাদের এলাকায় আবার ঢুকে তাহলে তার বিরুদ্ধে কঠিন ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে ।
মো: মাসুদ।
নিউজ ঢাকা ২৪ ডটকম।
mixing dapoxetine with alcohol https://salemeds24.wixsite.com/dapoxetine
ivermectin dose calculator https://ivermectin.mlsmalta.com/
vidalista and xanax interaction https://vidalista40mg.mlsmalta.com/
amstyles.com https://amstyles.com/
can you split dapoxetine tablets https://ddapoxetine.com/
online canadian pharmacy cialis https://tadalafili.com/
plaquenil maculopathy oct https://hydroxychloroquinee.com/